বাদীঃ এস এম নিজামুল করিম, পিতা- মৃত শের আলী, গ্রাম- কাগতিয়া (মজিদা পাড়া),ডাক- বিনাজুরী, ওয়ার্ড- ০২ নং, রাউজান, চট্টগ্রাম।
বনাম
বিবাদীঃ ১/ মোঃ সিরাজুল মোস্তফা, পিতা- মৃত সামশুদ্দীন, ২/ মোঃ মিঠু, পিতা- মৃত আনোয়ার আজিম, ৩/ ডাঃ নুর মোহাম্মদ, পিতা- মৃত সোনা মিয়া, ৪/ মীর হোসেন, পিতা- মৃত কামাল উদ্দিন, ৫/ মোঃ ইউনুস, পিতা- মৃত ওছমান গণি, গ্রাম- কাগতিয়া (মজিদা পাড়া),ডাক- বিনাজুরী, ওয়ার্ড- ০২ নং, রাউজান, চট্টগ্রাম।
অধ্য ০১/০৪/২০১৪ ইং তারিখে পশ্চিম গুজরা গ্রাম আদালতে বাদী একটি অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে অত্র আদালত বাদী ও বিবাদীকে গ্রাম আদালতে হাজির করে। উভয়ের মতামতের ভিত্তিতে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গ্রাম্য আদালত এই সিদ্ধান্ত হয় যে, মৌরশী সম্পত্তি যেহেতু মৃত আলহাজ কামদর আলী মৃত্যুকালে (১) এক স্ত্রী (মাজেদা খাতুন) (৫) পাঁচ পুত্র (১। মোঃ সামশুদ্দিন, ২। সোনা মিয়া, ৩। কামাল উদ্দিন, ৪। ওছমান গণি, ৫। শের আলী) ও (৩) তিন কন্যা রাখিয়া যান। মৃত আলহাজ কামদর আলী পাঁচ পুত্রকে পাঁচটি আলাদা রেজেস্ট্রিকৃত দলিল দিয়া যান। ততমধ্যে তাহার ২য় স্ত্রী মাজেদা খাতুনকে আলাদা একটি অচিয়ত নামা দিয়ে যান। যাহা রেজেস্ট্রিকৃত নই। উভয় প্রত্যেকে বাড়ি-ভিটা তাহার ওয়ারিশগণ ভোগ করিতেছে। তাহার অবশিষ্ট সম্পত্তি আলহাজ কামদর আলী ২য় স্ত্রী মাজেদা খাতুনের একমাত্র পুত্র মৃত শের আলীর ওয়ারিশগণ সহ উক্ত জয়গা ব্যবহার করতে পারবে। আর, এস দাগ ১২২৫০ দাগের উত্তর পাশে কিছু জায়গা এখন ডোবা অবস্থায় আছে, যাহা জলাবদ্বাতা ও বড় ফেনার কারণে সেখান থেকে মশা-মাছি জন্মায় যাহা পরিবেশ ও মানুষের ক্ষতি করে। উক্ত খালী জায়গা ভরাট করে উভয় ওয়ারিশগণের পক্ষের জন্য উন্মুক্ত রহিল। যাহা উভয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য অঙ্গীকার নামায় এক মত পোষণ করিলে উক্ত দাগের জায়গাতে ওয়ারিশগণ বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা যাইবে। এহাতে কারো কোন প্রকার আপত্তি নাই ও রহিল না। উক্ত জায়গাতে কোন পক্ষ বৃক্ষাদি রোপণ ও ছেদন কিছু করিতে পারিবে না। উক্ত জায়গাতে কোন দিন গৃহ নির্মান ও পাকা দালান এবং একক ভাবে ভোগ দখল করিতে পারিবেনা। উক্ত জায়গাতে আমরা পক্ষগণ বা আমাদের পরবর্তী ওয়ারিশগণ কোন প্রকার অনুষ্ঠান করিতে চাইলে ইহাতে ভবিষ্যতে কেও আপত্তি করিতে পারিবেনা। উক্ত জায়গা সর্বদা প্রত্যেক ওয়ারিশগণের জন্য উন্মুক্ত থাকিবে। ইহাতে কেউ বাদা দিলে ওয়ারিশগণ আইনগত ব্যবস্থা ও উচ্চ আদালতে যেতে বাধ্য থাকিবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস